• সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ১০:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মাষ্টার ট্রেইনার ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মনির হোসেন এর চির বিদায় কুমিল্লা জেলা শাখার বাংলাদেশ আমজনগন পার্টির ৪৫ সদস্য কমিটি অনুমোদন বরুড়ায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষীদের মৎস্য খাদ্য বিতরণ বরুড়ায় দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত এক দিনে বরুড়ায় ১৫ টি ইউনিয়নে  বিএনপির দ্বি বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে চালক ও পথচারীদের মাঝে লিগ্যাল এইড এর ক্যাপ বিতরণ কুমিল্লায় বকসিস নিয়ে সহকর্মীকে হত্যা, যাবজ্জীবন কারাদন্ড ডিজিটাল পদ্ধতিতে কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতিতে হাজিরা দিলেন এড. তাপস বরুড়ায় আড্ডা বাজারে রবি বিক্রয় এবং সেবা কেন্দ্রের শুভ উদ্ভোধন বরুড়ায় রবি বিক্রয় এবং সেবা কেন্দ্রের শুভ উদ্ভোধন

নারীদের অনিয়মিত মাসিক কেন হয়, প্রতিকারে কী করবেন?


Warning: Undefined variable $default in /home/u403222581/domains/newsallbangladesh24.com/public_html/wp-content/themes/amarshomoy/single.php on line 32
Riaz Uddin Rana / ৫৪ Time View
Update : শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪
ডা. আয়েশা আক্তার। ফাইল ছবি

ডা. আয়েশা আক্তার

ঋতুচক্রে মেয়েদের স্বাভাবিক পিরিয়ডের সময়কাল ধরা হয় ২৮ দিন। এই ২৮ দিন পর পর পিরিয়ড হওয়াকে স্বাভাবিক ঋতুচক্র ধরা হয়।

২৮ দিনের সাত দিন আগে বা ৭ দিন পরও যদি হয় তা স্বাভাবিক ঋতুচক্র বলা হয়। যদি মাসিক ৩৫ দিনের বেশি অর্থাৎ যে সময় মেয়েদের মাসিক হওয়ার কথা (প্রত্যেক মাসে একটা নির্দিষ্ট দিনে) তার ১০ দিন বা ১৫ দিন পর হয় অথবা অনেকের ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন মাসের ব্যবধান হয়ে থাকে, তাহলে এই ঋতুচক্রকে অনিয়মিত ঋতুচক্র বলা হয়।

বেশ কিছু কারণে অনিয়মিত মাসিক ( irregular menstruation)  হতে পারে-

১. ওজন বেড়ে যাওয়া
২. পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম
৩. মানসিক চাপ
৪. জরায়ু টিউমার
৫. এন্ডোমেট্রিওসিস
৬. থাইরয়েড হরমোনের তারতম্য- ইত্যাদি।

অনিয়মিত মাসিকের কারণে দুই ধরনের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। প্রধান সমস্যা হলো—

সন্তান ধারণের ক্ষমতা কমে যায় ও অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ হয়ে থাকে।

করণীয়

*অনিয়মিত মাসিক প্রতিরোধের সবচেয়ে উত্তম পন্থা হচ্ছে- যার ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি সেটি অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে।

*ফাস্টফুড বা জাঙ্ক ফুডজাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।

*স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।

*নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

*নিয়ম করে রোজ ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা রাতে ঘুমাতে হবে।

আর একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে। যে কোনো রোগের ক্ষেত্রে শুরুতেই পরামর্শ নিতে হবে।

যখন মাসিক অনিয়মিত হচ্ছে, শুরুতেই গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। যদি হরমোনের তারতম্য দেখা যায়, তা হলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা দিয়ে থাকে, যাতে পরবর্তীতে মাসিক নিয়মিত হওয়া, বাচ্চা নিতে সমস্যা না হয়।
লেখক: আয়েশা আক্তার
সহকারি পরিচালক
২৫০ শয্যার টিবি হাসপাতাল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর